Followers

Tuesday, March 26, 2024

সহবাসের সময় জ্বালাপোড়া হলে করণীয়

সহবাসের সময় জ্বালাপোড়া বা ব্যথার কারন ও প্রতিকার 


প্রথমবার মিলন বা সহবাসের সময় জ্বালাপোড়া বা নারীদের ব্যথা লাগার পিছনে স্বাভাবিক শারীরিক কারণ রয়েছে। কিন্তু অনেকক্ষেত্রে দেখা যায়, বিবাহ পরবর্তী জীবনে বেশ কয়েকবার সহবাসের পরেও যৌন মিলনের সময় নারীদের ব্যথা লাগে। 


 কমবয়সে বিয়ে হলে অনেকে বুঝতেই পারেন না যে শারীরিক সম্পর্কের কালে বা পরে যৌনাঙ্গে ব্যথা হওয়াটা স্বাভাবিক বিষয় নয় এবং এটির প্রতিকার করা জরুরি। নারী যৌনাঙ্গ দেহের সবচাইতে স্পর্শকাতর অঙ্গ, যৌন সম্পর্কের কালে এই অঙ্গে ব্যথা পাওয়া বা কষ্ট অনুভুত হলে অতি অবশ্যই বিষয়টির প্রতিকার করতে হবে। অন্যথায় স্থায়ী ক্ষতি হয়ে যাওয়াটা বিচিত্র কিছু নয়
উত্তেজিত হবার আগেই সহবা‌স সহবাসের সময়ে যদি যৌনাঙ্গ যথেষ্ট পিচ্ছিল না হয়, তাহলে ভেতরে আঘাত পাওয়া খুবই স্বাভাবিক। এক্ষেত্রে ছিলে যাওয়া, জ্বালাপোড়া ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা হয়ে থাকে।

 প্রথমত, নারীদের শারীরিকভাবে উত্তেজিত হতে পুরুষের তুলনার অধিক সময়ের প্রয়োজন। ফলে ফোর প্লে যদি দীর্ঘায়িত না হয়, তাহলে অনেক নারীই যথেষ্ট পরিমাণ উত্তেজিত বোধ করেন না।

 অন্যদিকে শারীরিক কোন সমস্যার কারণেও যৌনাঙ্গ যথেষ্ট পিচ্ছিল হতে না পারে সঙ্গীর লিঙ্গের আকার সঙ্গীর লিঙ্গের আকার যদি নারীর যৌ’নাঙ্গের তুলনায় অধিক বড় হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে ব্যথা পাওয়া খুবই স্বাভাবিক এবং এই ব্যথা বেশ তীব্র। 

অনেকটা পিরি’য়ডের ব্যথার মতন অনুভুত হতে পারে। এছাড়াও ভেতরে ছিলে যাওয়া, কেটে যাওয়া, জ্বলুনি হওয়া খুবই স্বাভাবিক একটি ব্যাপার। প্রতিকার: প্রথমত সঙ্গীর সঙ্গে কথা বলুন, ব্যাপারটি নিয়ে দুজনের আলোচনা খুবই জরুরি। ফোর প্লে দীর্ঘায়িত করুন। নারীদেহের উত্তেজনা যত বাড়বে, ততই যৌ’নাঙ্গ ও যৌ’নাঙ্গের মুখ প্রসারিত হবে। ফলে সহবাস যথেষ্ট সহজ হয়ে আসবে। যৌনতায় উন্মাদনা খুব দ্রুত বা কামনায় অধীর হয়ে স’হবাস করলে অনেক সময়েই ভ্যা’জাইনায় আঘাত লাগতে পারে। অনেক বেশি সময় যৌ’নতার ক্ষেত্রেও এমনটা হতে পারে।

 এসব ক্ষেত্রে ভঙ্গা’ঙ্কুর আঘাত পেয়ে থাকে বেশি। প’র্ন দেখে স’হবাস করতে গেলেও এমনটা হয়ে থাকে। প্রতিকার: প্রচুর পরিমাণে লুব্রিকেন্ট ব্যবহার করুন, এতে আঘাত পাবার সম্ভাবনা থাকবে না। আঘাত পেয়ে গেলে একটি পাতলা কাপড়ে বরফ নিয়ে ভগা’ঙ্কুরে চেপে ধরে রাখুন কিছুক্ষণ পর পর। ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়েও নিতে পারেন। 

যৌ’নাঙ্গের ভেতরে বরফ প্রবেশ করাবেন না। কনডমের ঘর্ষণ কন’ডমের ঘর্ষণে যৌ’নাঙ্গের ভেতরে আঘাত পাওয়া, ছিলে যাওয়া, কেটে যাওয়া খুবই সাধারণ একটি ব্যাপার। নারীরা এসব ক্ষেত্রে যৌ’নতা উপভোগও করতে পারেন না। প্রতিকার: কনডমের ব্যান্ড পরিবর্তন করুন বা অন্য কোন জন্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা বেছে নিন। 


প্রচুর লুব্রিকেন্টে ব্যবহারেও ফল পাবেন ইনফেকশন যৌনাঙ্গে কোন ধরণের ইনফেকশন থাকলে সহবাসের সময়ে ব্যথা পাওয়া খুবই স্বাভাবিক। সাধারণ ইষ্ট ইনফেকশন বা ব্যাকটেরিয়া ঘটিত কোন ইনফেকশনের কারণে এমনটা হয়ে থাকে। প্রতিকার: চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং সঠিক চিকিৎসায় নিযে সুস্থ রাখুন। যৌ’নাঙ্গ সর্বদা পরিষ্কার রাখুন। নিজের যত্ন নিন। 

 সহবাসে জ্বালাপোড়ার আরো কিছু কারণ

 ১) কোন নারী সর্বপ্রথম যে সহবাস বা যৌন মিলন করে থাকে সেটা স্বভাবিকভাবেই একটু ব্যাথা দায়ক হবেই। এই ব্যাথাটা সাময়িক পরবর্তীতে যৌন মিলনকালে এমন আর না হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কারণ প্রথম যৌন মিলনে নারীর হাইমেন ছিঁড়ে যাওয়ার জন্য এমনটি হয়।

 ২) নারীর যৌন মিলনকালে যনীতে কামরস বের হয়, যেটা পুরুষাঙ্গের চলন সহজ করে। কোন কারণে যদি নারীর যনীতে পিচ্ছিলকারক পানি না আসে, এমন অবস্থায় যৌন মিলনে নারী ব্যাথা পায়। 

৩) মাসিক বা পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর যৌন মিলনে নারী ব্যাথ পেতে পারে। 

৪) নারীর যোনীর আকার থেকে যদি পুরুষাঙ্গ বড় হয়, তবে যৌন মিলনে নারী ব্যাথা অনুভব করে।

 ৫) মাসিক বা পিরিয়ড চলাকালে নারী এমনিই অনেকটা অসুস্থ্য থাকে। তলপেটে অনেকের প্রচুর ব্যাথা হয়। এই সময় যদি যৌন মিলন হয় তবে অনেক নারী আছে যারা ব্যাথা পায়।

সিএনজির সিলিন্ডার থেকে আগুন লেগে মুহূর্তেই ড্রাইভার কংকাল হয়ে গেল!

আহ!
দেখেই হৃদয়ে নাড়া দিয়ে উঠল! সিএনজির সিলিন্ডার থেকে আগুন লেগে মুহূর্তেই ড্রাইভার কংকাল হয়ে গেল! ড্রাইভার বের হওয়ার সুযোগ পর্যন্ত পায়নি! বসার মধ্যেই জীবন চলে গেল!! ছবিতে ড্রাইভার সিটে বসা দেখা যাচ্ছে৷
ঘটনাটি ঘটেছে কিছুক্ষণ পূর্বে৷ চন্দনাইশ গাছবাড়িয়া কলঘর এলাকায়৷ আল্লাহ চালককে জান্নাত নসীব করুন৷ তার পরিবারকে উত্তম বদলা নসীব করুন৷
আহ জীবন! মূহুর্তের মধ্যেই কি থেকে কি হয়ে গেলো! অথচ এই জীবন নিয়ে আমাদের কতশত আশা, আরও কত কি! মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে হেফাজত করুন।



কান্তনগর গ্রাম ও জামে মসজিদের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

 কান্তনগর গ্রাম ও জামে মসজিদের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস


এখানে মন্দিরের কোন জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে না। বরং মুসল্লীদের জায়গা সংকুলান না হওয়ায় ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ৭৫ বছরের পুরাতন মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে। যেটা কান্তনগর মন্দিরের এক কিলো পূর্বে অবস্থিত যেখানে পুরো কান্তনগর মৌজায় কোন হিন্দু নাগরিকের বাস নাই ।

১৯৭৬ সালের আপোষনামায় তৎকালীন জেলা প্রশাসক মহোদয় মসজিদের নামে উক্ত জমি বরাদ্দ দেয় এবং তার মাধ্যমে সেখানে মসজিদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়।সেটার প্রমাণ দলীল আকারে সংরক্ষিত আছে কিন্তু কুচক্রী মহল তা মানতে চায় না। এখানে প্রায় ৭৫ বছর ধরে মসজিদ আছে এটা এলাকার সকল হিন্দুও জানে যেটা একটা মীমাংসিত ইস্যু।

তারপরে ২০১৫ সালে তৎকালীন সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল সেই মসজিদে অনুদান দিয়েছিলেন যার প্রমান আছে। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়েছে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য এটাকে মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে প্রচার করছে।

মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে এখানে কারো প্রতি জুলুম করা হয়নি বরং মসজিদের পুননির্মাণ কাজ বন্ধ করে মসজিদ এবং এলাকার সাধারণ মুসলমানদের উপর জুলুম করা হয়েছে।
এবং মুসলমানদের অধিকার কেড়ে নেয়া হচ্ছে।


সহবাসের সময় জ্বালাপোড়া হলে করণীয়

সহবাসের সময় জ্বালাপোড়া বা ব্যথার কারন ও প্রতিকার  প্রথমবার মিলন বা সহবাসের সময় জ্বালাপোড়া বা নারীদের ব্যথা লাগার পিছনে স্বাভাবিক শারীরিক...